নিজস্ব প্রতিবেদক::
বিষয়টি এলাকাবাসী পূর্বজুড়ী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রুহেল উদ্দিনকে অবগত করেন। চেয়ারম্যান তাৎক্ষণিক ইউপি সদস্যকে ডেকে বালু দেয়ার নির্দেশ দিলেও ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও বালু দেয়া হয়নি।
রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী শাহীন আহমেদ বলেন, ইট সলিং দেয়ার পরেই বৃষ্টি হয়েছিল। পরদিন গিয়ে দেখি রাস্তায় কোনো ইট নেই শুধু মাটি দেখা যাচ্ছে। ইট সলিং শেষ হয়েছে টিলার উপর, সেখান থেকে আমার নিজেকে নামতে বেগ পোহাতে হয়েছে। এতোটাই পিচ্ছিল ছিলো। এছাড়াও ইটগুলো নড়ছিল শুধু।
অভিযুক্ত ইউপি সদস্য রেজান আলী বলেন, স্পটে এসে আপনি দেখে যান আমরা মাটি দেইনি। আমরা যার মাধ্যমে রাবিশ আনি ওইদিন সম্ভবত সে একটু লাল রঙের রাবিশ দিয়ে দিছে, এজন্যই এলাকার মানুষ ভুল বুঝেছে। আসলে এটা মাটি নয় রাবিশ।
ইট সলিংয়ে মাটি ব্যবহারের সত্যতা স্বীকার করে পূর্বজুড়ী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রুহেল উদ্দিন বলেন, এখানে মূলত কাজ ঠিকটাকই হয়েছে। শুধু ইট সলিংয়ের শেষের কিছু অংশে রাবিশ কম থাকায় ভুলবশত একটু মাটি দেয়া হয়েছে, তাৎক্ষণিক মেঘ হওয়ায় কাঁদা হয়ে যায়। পরদিন আমি সেখানে গিয়ে ইউপি সদস্যকে ডেকে এনে বলে এসেছি ওই জায়গায় যেন বালু দেয়া হয়। আমরা অপেক্ষা করছি মেঘ আগের মাটিগুলো ধুয়ে নেক, তারপর উপরে বালু দিব।
জুড়ীরসময়/ডেস্ক/হোসাইন