জুড়ীরসময় নিয়ে দুটি কথা

জুড়ীরসময় নিয়ে দুটি কথা


তানজিমুল ইসলাম::

জুড়ীর সময় তার যাত্রাপথে ৪ বছর অতিক্রম করল ৩০ নভেম্বর। আজ ১ ডিসেম্বর ৫ম বর্ষে পর্দাপন করলো।

৪ বছর আগে অনলাইন পোর্টালের নাম রাখা হয় "জুড়ীর সময়" সময় শব্দটি উচ্চারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মনে পড়ে যায় আরেকটা কথা - সেই শব্দটি হলো সুযোগ।

আমারা জানি অন্ধকার, পরাজিত সৈনিকের মতো পালিয়ে যায় - পুরো বিশ্ব যখন কোভিড ১৯ এর মত ভয়াবহ মহামারী পরিস্থিতিতে ঠিক

তখনই সুযোগ আসে জুড়ীর সময়ের  জুড়ীর সহ তথা বৃহত্তর মৌলভীবাজার জেলার অন্ধকার দূর করতে।

জুড়ীর সময় নিজেকে শুধু সংবাদ প্রকাশের বাহন করে তোলেনি, বরং সমাজের সব ভালোকে সগ্রহিত করে।

সমাজের অগ্রগতি ও কালমে তার অন্বিষ্ট এনিয়ে তাদের ভাবনা ও প্রয়াসের যে কোন অন্ত নেই।

দেশে ও দেশের বাহিরে জুড়ীর সময় অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন করছে।

একজন পাঠক হিসাবে আমি নিয়মিত জুড়ীর সময় পড়ি ও আনন্দ পাই।

পড়ার কারন হচ্ছে সংবাদ পরিবেশনের বৈশিষ্ট্য। যে ঘটনা ঘটে ঠিক ঐটাই তুলে ধরা হয়, শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে কোন সংবাদ প্রচার করা হয় না।

জুড়ীরসময়ে বিভিন্ন সময়ে পর্যটনের বিষয়বস্তুু নিয়ে খবর আসে যেটা খুবই মুগ্ধকর ও গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্পাদক সাহেব নিয়মিত সম্পাদকীয় লেখা প্রকাশ করেন।

অনলাইন পোর্টালে একসাথে সব কিছু পেয়ে আমি সত্যি আনন্দিত।

পশ্চাৎপদতা, সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা ,  কূপমন্ডুকতা, রাজনৈতিক, সংকীর্ণতা, অনাচার ইত্যাদি অন্ধকারের স্বৈরাচার থেকে মুক্তি পেতে "জুড়ীর সময় " এক্ষেত্র গুলোতে নাছোড়বান্দা। 

"জুড়ীর সময়" হাল যারা ধরেছেন আমি সম্পাদক,  সহ- সম্পাদক,  প্রতিনিধি,  এডিটর সহ সংশ্লিষ্ট সবার কথা বলছি উনাদের যোগ্যতা এবং সাফল্য ইতিমধ্যে সবার প্রশংসা অর্জন করছে। উনারা প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক, মুক্তিযোদ্ধা, অন্যায়, অবিচার, স্বেচ্ছাচারিতা, দুর্নীতি, শঠতা ইত্যাদির বিরুদ্ধে সংগ্রামে সর্বদা আপসহীন। তাই আমার দৃঢ় বিশ্বাস এই জন্য জুড়ীর সময় সার্বাধিক পঠিত হচ্ছে এখন। 

আমি জুড়ীর সময়ের সার্বিক উন্নতি ও গৌরবময় স্থায়িত্ব কামনা করি। 

জয় হোক জুড়ীরসময়ের। অব্যাহত থাক অগ্রযাত্রা 

*ইতিবাচক পরিবর্তনে সময়ের সাথে* যুগ যুগ ধরে পথচলা সফল হোক।

লেখক: পাঠক, জুড়ীর সময়


জুড়ীরসময়/ডেস্ক/হোসাইন