করোনার বন্ধে শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে!

করোনার বন্ধে শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে! #জুড়িরসময়_bangladesh, #জুড়িরসময় #জুড়ির_সময়_english, #জুড়ির_সময়_epaper, #জুড়ির_সময়_facebook, #জুড়ির_সময়_hd, #জুড়ির_সময়_live, #জুড়ির_সময়_news, #জুড়ির_সময়_online, #জুড়ির_সময়_tv_live, #জুড়ির_সময়_twitter, #জুড়ির_সময়_wikipedia, #জুড়ির_সময়_youtube, #জুড়ির_সময়_টিভি, #জুড়ীর_সময়_bangladesh, #জুড়ীরসময় #জুড়ীর_সময়_english, #জুড়ীর_সময়_epaper, #জুড়ীর_সময়_facebook, #জুড়ীর_সময়_online, #জুড়ীর_সময়_tv, #জুড়ীর_সময়_নিউজ, #জুড়ীর_সময়_সংবাদ, #jurirsomoy, #jurir_somoy_bangla, #jurir_somoy_english, #jurir_somoy_epaper, #jurir_somoy_facebook, #jurir_somoy_fb, #jurir_somoy_kobita, #jurir_somoy_website, #jurir_somoy_wikipedia, #jurir_somoy_youtube, #jurir_shomoy, #jurirsomoy_app, #jurirsomoy_bangla, #jurirsomoy_english,


আব্দুল্লাহ আল মাহি.::

করোনার ভয়াল থাবায় সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশও বিপর্যস্ত। প্রতিদিনই অসংখ্য লোক মারা যাচ্ছে এবং করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর প্রহর গুণছে।

তাই শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বন্ধ রয়েছে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। গত বছরের মার্চ মাস থেকে শুরু হওয়া এই বন্ধ এখনও অব্দি চলমান। দীর্ঘ দেড় বছরের  এই অনাকাঙ্ক্ষিত বন্ধে শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা চরম মাত্রায় বেড়েছে। চলমান মহামারীর পরিস্থিতি নিয়ে তারা শংকিত এবং ভীতিগ্রস্ত। 

এমতাবস্থায় নিজেদের করণীয় নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত ও নাজেহাল পরিস্থিতিতে ভুগছে শিক্ষার্থীরা।  শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কবে খুলবে তা নিয়েও নিশ্চিত না থাকার কারণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নিতে পারছে না তারা। বাড়ছে হতাশা, মানসিক উৎকণ্ঠা। মানসিক স্বাস্থ্যের এখন চরম দুর্দশা । নামমাত্র কিছু প্রতিষ্ঠানে অনলাইন ক্লাস চলমান থাকলেও দেশের সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এর সুফল হতে বঞ্চিত। ফলস্বরূপ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিশাল গ্যাপ ও বিভাজন তৈরি হচ্ছে। 

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সচেতনতার কারণেই হোক কিংবা পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় ভাবেই হোক  একসাথে সমাগম না করার নিষেধ থাকায় সামাজিকীকরণ তীব্রভাবে বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা ক্রমশ অসামাজিক হয়ে যাচ্ছে। ফলে অনেকটা বাধ্য হয়েই অতিরিক্ত অনলাইন নির্ভরতা দিন দিন বাড়ছেই। এক্ষেত্রেও পরিমিত ও কার্যকরীভাবে অনলাইন ব্যবহার না করার কারণে শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে তারা। 

এমতাবস্থায় পারিবারিক , সামাজিক  ও রাষ্ট্রীয়ভাবে  আজকের শিক্ষার্থী তথা আগামী দিনের ভবিষ্যতদের বিষয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া এখন সময়ের দাবি। নয়তো এহেন পরিস্থিতির তীব্র মাশুল গুনতে হবে আমাদেরই। 

লেখক : শিক্ষার্থী, ঢাকা সিটি কলেজ 

জুড়ীরসময়/ডেস্ক/এস