বিশেষ প্রতিবেদক::
মৌলভীবাজারের জুড়ীতে জন্মনিবন্ধন সংশোধনের সার্ভার বন্ধ থাকার অজুহাতে কোন ধরনের সংশোধন কাজ করছেন না ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রের দায়িত্বশীলরা।
এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন সেবাগ্রহিতারা।হচ্ছে হবে বলে প্রায় দুই মাস পার হলে ও কোন সুরাহা না হওয়ায় সেবা প্রত্যাশীদের হয়রানি বাড়ছে। এক নিবন্ধন ঠিক করতে দুই মাস ইউনিয়নের বারান্দায় গিয়ে ও কাজ না হওয়ার নানা রকম সমস্যায় পড়ছেন মানুষ।
ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্র থেকে জানা যায়, গত দুই মাস থেকে জন্মনিবন্ধন সার্ভারে কাজ চলার অজুহাতে কোন ধরনের সংশোধনের জন্য আবেদন করছেন না তথ্য কেন্দ্রের পরিচালকরা।
তাদের ভাষ্যমতে, সংশোধনের জন্য কোন ধরনের আবেদন অনলাইনে করা যাচ্ছে না।প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ ইউনিয়ন অফিসে এসে ফিরে যাচ্ছেন। কবে নাগাদ ঠিক হবে তা ও কেউ বলতে পারছে না।
পূর্ব জুড়ী ইউনিয়নের ভোক্তভোগী একজন জানান, তার জন্মনিবন্ধনের কপির সাথে শিক্ষাগত সার্টিফিকেট ও কাবিন নামার একটু তফাৎ রয়েছে। প্রায় ১৫ দিন থেকে ইউনিয়নে এসে ও সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারছেন না।এটি সংশোধন করতে না পারলে তার ভোটার কার্ড সংশোধন করা যাচ্ছে না।
জায়ফর নগর ইউনিয়নের দুই জন বাসিন্দা জানান,প্রায় দুই মাসের ও বেশী সময় থেকে আমাদের জন্ম নিবন্ধনের কার্ড ঠিক করার আবেদন করতে পারছি না।এ কারনে অন্যান্য অনেক জরুরী কাগজপত্র আটকে আছে।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রের পরিচালক জানান,
বর্তমানে জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন সার্ভারে কাজ চলছে। এ কারনে বন্ধ থাকার কারনে প্রতিদিন অনেক মানুষ সংশোধনের জন্য এসে আবেদন করতে না পেরে আমাদের গালি দিয়ে চলে যায়। এ নিয়ে হেল্পলাইন টিমের সাথে যোগাযোগ করেছি,তারা বলেছে,সার্ভারে কাজ চলছে।
তিনি আরও জানান, আগে যে কেউ ইচ্ছে করলে বাহিরে থেকে যে কোন কম্পিউটার থেকে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন এর আবেদন করতে পারতেন। বর্তমানে আর সে নিয়ম নেই। এখন জন্ম,মৃত্যু নিবন্ধন এর যেকোন প্রকার আবেদন করতে হলে অথরাইজড ইউজার এর আইডি থেকে আবেদন করতে হয়। এতে করে যেমন ভূয়া জন্ম নিবন্ধন জালিয়াতি বন্ধ হবে ঠিক তেমনি গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধা হচ্ছে।
জায়ফর নগর ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্রে কাজ করা আবু বক্কর রানু বলেন, সার্ভারে আবেদন করা ই যায় না, অনেকক্ষণ সময় নিয়ে আবেদন করার প্রক্রিয়ায় ডুকলে ওটিপি আসে না।সময় চলে যায়।
গোয়ালবাড়ী ইউনিয়নের সচিব আব্দুল মজিদ জানান, সার্ভার বন্ধ নয়, একটু সমস্যা করে।
জুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রন্জন চন্দ্র দে জানান, সার্ভার জটিলতার বিষয়ে চেয়ারম্যানবৃন্দের কাছ থেকে মৌখিক অভিযোগ পেয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানিয়েছি।
এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন সেবাগ্রহিতারা।হচ্ছে হবে বলে প্রায় দুই মাস পার হলে ও কোন সুরাহা না হওয়ায় সেবা প্রত্যাশীদের হয়রানি বাড়ছে। এক নিবন্ধন ঠিক করতে দুই মাস ইউনিয়নের বারান্দায় গিয়ে ও কাজ না হওয়ার নানা রকম সমস্যায় পড়ছেন মানুষ।
ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্র থেকে জানা যায়, গত দুই মাস থেকে জন্মনিবন্ধন সার্ভারে কাজ চলার অজুহাতে কোন ধরনের সংশোধনের জন্য আবেদন করছেন না তথ্য কেন্দ্রের পরিচালকরা।
তাদের ভাষ্যমতে, সংশোধনের জন্য কোন ধরনের আবেদন অনলাইনে করা যাচ্ছে না।প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ ইউনিয়ন অফিসে এসে ফিরে যাচ্ছেন। কবে নাগাদ ঠিক হবে তা ও কেউ বলতে পারছে না।
পূর্ব জুড়ী ইউনিয়নের ভোক্তভোগী একজন জানান, তার জন্মনিবন্ধনের কপির সাথে শিক্ষাগত সার্টিফিকেট ও কাবিন নামার একটু তফাৎ রয়েছে। প্রায় ১৫ দিন থেকে ইউনিয়নে এসে ও সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারছেন না।এটি সংশোধন করতে না পারলে তার ভোটার কার্ড সংশোধন করা যাচ্ছে না।
জায়ফর নগর ইউনিয়নের দুই জন বাসিন্দা জানান,প্রায় দুই মাসের ও বেশী সময় থেকে আমাদের জন্ম নিবন্ধনের কার্ড ঠিক করার আবেদন করতে পারছি না।এ কারনে অন্যান্য অনেক জরুরী কাগজপত্র আটকে আছে।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রের পরিচালক জানান,
বর্তমানে জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন সার্ভারে কাজ চলছে। এ কারনে বন্ধ থাকার কারনে প্রতিদিন অনেক মানুষ সংশোধনের জন্য এসে আবেদন করতে না পেরে আমাদের গালি দিয়ে চলে যায়। এ নিয়ে হেল্পলাইন টিমের সাথে যোগাযোগ করেছি,তারা বলেছে,সার্ভারে কাজ চলছে।
তিনি আরও জানান, আগে যে কেউ ইচ্ছে করলে বাহিরে থেকে যে কোন কম্পিউটার থেকে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন এর আবেদন করতে পারতেন। বর্তমানে আর সে নিয়ম নেই। এখন জন্ম,মৃত্যু নিবন্ধন এর যেকোন প্রকার আবেদন করতে হলে অথরাইজড ইউজার এর আইডি থেকে আবেদন করতে হয়। এতে করে যেমন ভূয়া জন্ম নিবন্ধন জালিয়াতি বন্ধ হবে ঠিক তেমনি গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধা হচ্ছে।
জায়ফর নগর ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্রে কাজ করা আবু বক্কর রানু বলেন, সার্ভারে আবেদন করা ই যায় না, অনেকক্ষণ সময় নিয়ে আবেদন করার প্রক্রিয়ায় ডুকলে ওটিপি আসে না।সময় চলে যায়।
গোয়ালবাড়ী ইউনিয়নের সচিব আব্দুল মজিদ জানান, সার্ভার বন্ধ নয়, একটু সমস্যা করে।
জুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রন্জন চন্দ্র দে জানান, সার্ভার জটিলতার বিষয়ে চেয়ারম্যানবৃন্দের কাছ থেকে মৌখিক অভিযোগ পেয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানিয়েছি।
জুড়ীরসময়/ডেস্ক/হোসাইন