নিজস্ব প্রতিবেদক::
তিনি বক্তব্যে বলেন বাংলাদেশ ডিম ও মাংস উৎপাদনে পরিপূর্ণতা অর্জন করেছে। কিন্তু দুধ উৎপাদনে আমরা এখনো পিছিয়ে আছি। যেসব এলাকায় দুধ প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র নেই সেখানে প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। খামারিরা যাতে প্রক্রিয়াজাত কেন্দ্রের মাধ্যমে দুধের ন্যায্য মূল্য পান। তিনি আরও বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে মুরগি এবং গবাদি পশুর খাদ্যের দাম বেড়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের সব দেশে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। করোনাকালীন সময়ে ডেইরি ও পোল্ট্রি খামারীদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ভর্তুকি দেয়া হয়েছে। এক ইঞ্চি মাটিও খালি রাখা যাবে না। পণ্য আমদানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে আনতে হলে আমাদেরকে ক্ষেতে খামারে উৎপাদন বাড়াতে হবে।
আলোচনা সভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন জুড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মোঈদ ফারুক, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রঞ্জিতা শর্মা,জুড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা,রমাপদ দে। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, হাবিবুর রহমান ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী, হাবিবুর রহমান, খামার মালিকদের সংগঠন উপজেলা পোল্ট্রি এসোসিয়েশনের সভাপতি হারিস মোহাম্মদ প্রমুখ।
জুড়ীরসময়/ডেস্ক/হোসাইন